শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাদের প্রাণপ্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি সন্তানকে, প্রতিটি শিশু-কিশোরকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে একজন প্রকৃত দেশপ্রেমিক সৈনিক হিসেবে গড়ে তোলার দায়িত্ব পালন করবে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ।
শেখ রাসেলের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শেখ রাসেলের জীবন, ১৫ আগস্টের সেই নির্মম হত্যাকাণ্ডের ইতিহাস, বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য দেশের প্রতিটি শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব ভিত্তিক শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের একটি করে কমিটি গঠন করার উদ্যোগ আমরা আইসিটি বিভাগ হতে গ্রহণ করবো।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশকে ভবিষ্যৎ সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য এদেশের প্রতিটি সন্তানকে সোনার মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে বিজ্ঞান, তথ্য-প্রযুক্তি এবং শিক্ষাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলেন। ১৯৭৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের সদস্যপদ গ্রহণের মধ্য দিয়ে আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে বাংলাদেশকে সম্পৃক্ত করেছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৪ ই জুন বেতবুনিয়াতে প্রথম স্যটেলাইটের ভূ-উপগ্রহ উপকেন্দ্র স্থাপন করে বাংলাদেশকে স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন।
এছাড়াও ৩৩৩ কল সেন্টার থেকে গত ১০ মাসে টেলিমেডিসিন সেবা পেয়েছেন ২০ লাখ মানুষ। আর ১৬২৬৩ কলসেন্টার থেকে এই সেবা পেয়েছে দেড় কোটি মানুষ। জরুরী সেবার ৯৯৯ নম্বর থেকে সেবা পেয়েছে ২ কোটি ৫৭ লাখ মানুষ।বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষ্যে শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে।
Leave a Reply